Government Scheme: কেন্দ্র তথা রাজ্যের জনপ্রিয় দুটি প্রকল্প হল PM কিষান যোজনা ও লক্ষীর ভান্ডার। কিন্তু জানেন কি আচমকাই এই টাকা পাওয়া বন্ধ হয়ে যেতে পারে! যদি না আপনি এই কাজটি করেন। কিন্তু কি করতে হবে জানেন কি? বর্তমানে চলছে ২০২৪ সাল। কিন্তু একুশে ভোটের জয়লাভের পর মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় (Mamata Banerjee) তার দেওয়া প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী বাংলার রোজগারহীন অথবা কম রোজগার সম্পন্ন মহিলাদের নূন্যতম আয়ের ব্যবস্থা করে দিয়েছেন।
আর সেই ব্যবস্থার মাধ্যম হল এই লক্ষীর ভান্ডার। মূলত পশ্চিমবঙ্গে বসবাসকারী জেনারেল ক্যাটাগরির মহিলাদের প্রতিমাসে ৫০০ টাকা আর তপশিলি জাতি ও উপজাতিদের কাস্ট সার্টিফিকেট যাদের রয়েছে সেই সকল মহিলাদের ১০০০ টাকা করে ভাতা দেন। কিন্তু গতমাস থেকে সেই টাকা বেড়েছে। যারফলে বর্তমানে জেনারেল ক্যাটাগরির মহিলারা পাচ্ছেন ১০০০ টাকা। আর তপশিলি জাতি ও উপজাতিরা পাচ্ছেন ১২০০ টাকা।
কন্টেন্ট রাইটার, ভিডিও এডিটর, ভয়েস ওভার আর্টিস্ট, কপি রাইটার এছাড়াও আরো অনেক গুলি পদে
আরও পড়ুন: মাধ্যমিক পরীক্ষা ২০২৪ পাশের হারে এগিয়ে কোন জেলা? কলকাতা কত নম্বরে?
ওদিকে PM কিষান যোজনা মারফত কৃষকরা টাকা পান। এই যোজনায় দেশের কৃষকরা বছরে ৬০০০ টাকা আর্থিক সাহায্য পেয়ে থাকেন। মূলত তিনটি কিস্তিতে ২০০০ টাকা করে কৃষকরা পেয়ে থাকেন। সরকারি একাউন্ট থেকে একেবারে কৃষকদের একাউন্টে এই টাকা ট্রান্সফার করা হয়। এবার ১৭তম কিস্তির জন্য কৃষকরা অপেক্ষা করছেন। বলা যায় যে, কেন্দ্রীয় সরকারের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ও জনপ্রিয় যোজনায় মধ্যে এটি একটি। কিন্তু একটি কাজ করা না থাকলে আপনার এই টাকাও নিমেষেই বন্ধ হয়ে যেতে পারে।
আর সেই কাজটি কি তাই ভাবছেন নিশ্চই? তাহলে বলে রাখি যে, এই কাজটি KYC করা। মহিলা হোক বা পুরুষ যেই এই কাজটি না করবেন তারই একাউন্টে টাকা ঢোকা বন্ধ হয়ে যেতে পারে। প্রসঙ্গত, বহুদিন আগেই এই বিষয়ে নির্দেশিকা জারি করা হয়েছিল। এমনকি প্রত্যেকটি মহিলাকে KYC করার অনুরোধ করা হয়েছিল। তাদের মধ্যেই এমন বহু মানুষ আছেন যারা এখনও পর্যন্ত KYC করেনি। আর এবার সেসব মহিলাদেরই পড়তে হবে বিপাকে। পাশাপাশি বাদ যাবেন না কৃষকরাও।
আরও পড়ুন: সস্তা হয়ে গেল গ্যাস সিলিন্ডারের দাম! বিক্রি হচ্ছে মাত্র ৩০৮ টাকায়
বর্তমান সময় ডিজিটালের যুগ। এযুগে দাঁড়িয়ে মানুষজন সবকিছুই ডিজিটাল ভাবে করতে পছন্দ করেন। আর এই KYC হল তারই একটি পার্ট। তাহলে আর দেরি না করে আজই KYC করে নিন। নাহলে যেকোন মুহূর্তে টাকা বন্ধ হয়ে যেতে পারে।