Advertisements

Recruitment Scam: প্রায় 25,000 জনের চাকরি বাতিল! জানিয়ে দিল হাইকোর্ট, দেখে নিন আপনার নাম আছে কিনা!

Isha Gupta

Isha Gupta

Updated on:

বর্তমানে হাইকোর্টের রায় দানের ওপর নির্ভর করছে বহু শিক্ষকের ভবিষ্যৎ। বিদ্যালয়ের শিক্ষকের পদে নিয়োগ দুর্নীতির মামলা নিয়ে যে চাঞ্চল্যকর ঘটনার সৃষ্টি হয়েছিল তারই অবসান ঘটতে চলেছে অদূর ভবিষ্যতে।

Advertisements

২০১৪ সালে হওয়া প্রাথমিক টেটের মাধ্যমে যে যে শিক্ষক নিয়োগ হয়েছিল সেখান থেকেই একাধিক শিক্ষকের বিরুদ্ধে বারে বারে উঠে এসেছে নানান অভিযোগ। যার মধ্যে মূল অভিযোগ, চাকরিতে নিয়োগ হয়ে গেলেও পরীক্ষায় পাস করেননি বহু শিক্ষক।

আমরা খুঁজছি প্রতিভাবানদের !

কন্টেন্ট রাইটার, ভিডিও এডিটর, ভয়েস ওভার আর্টিস্ট, কপি রাইটার এছাড়াও আরো অনেক গুলি পদে

Ads By CreativeHut

এই বিষয়ে বিচারের জন্য হাইকোর্টের বিচারপতি রাজশেখর মান্থা আদালতের সামনে পরীক্ষার্থীদের ওএমআর শিট পেশ করার কথা স্পষ্টভাবে জানিয়েছিলেন। তারপরে কেটে গিয়েছে বহুদিন। কিন্তু এখনো পরীক্ষার্থীদের ওএমআর শিট আদালতের সামনে পেশ করতে পারেননি আইনজীবীরা।

এতদিন পরেও কেন আদালতের সামনে ওএমআর শিট করতে পারলেন না আইনজীবীরা?

প্রাথমিক শিক্ষা পরিষদের দাবি অনুযায়ী যে পরীক্ষার ওয়েবসাইট জমা করার কথা বলা হয়েছিল সেই পরীক্ষার সমস্ত কপি ২০১৯ সালেই হারিয়ে গিয়েছে বলে জানানো হয়েছে।

আদালতের বিচারপতি কী রায় দিয়েছেন?

হাইকোর্টের বিচারপতি রাজশেখর মান্থা জানান, যদি ফিজিক্যাল কপি বা হার্ড কপি হারিয়েও যায় তাহলে ডিজিটাল কপি নিশ্চয়ই কোথাও না কোথাও সংরক্ষিত থাকবে। প্রাথমিক শিক্ষা পরিষদ পরীক্ষার্থীদের ওএমআর শিটের সেই ডিজিটাল কপি আদালতে পেশ করতে পারেন। যদি ডিজিটাল কপি ও হারিয়ে গিয়ে থাকে তবে সেটিকে ফিরে পাবার অনেক উপায় রয়েছে। সেই ব্যবস্থা অবলম্বন করে যেন অতি শীঘ্রই পরীক্ষার্থীদের ওএমআর শিট আদালতের সামনে পেশ করা হয়।

আদালতের রায় অনুযায়ী কতজন শিক্ষকের চাকরি চলে যেতে পারে বলা হয়েছিল আন্দাজে?

কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি রাজশেখর মান্থার ঘোষণা অনুযায়ী, সঠিক প্রমাণ না পেলে চাকরি চলে যেতে পারে ৫৯,৫০০ জনের অর্থাৎ প্রায় ৬০,০০০ শিক্ষকের।

এখন প্রশ্ন হচ্ছে কীভাবে এতজন শিক্ষকের চাকরি চলে যেতে পারে?

২০১৪ সালের প্রাথমিক টেট পরীক্ষার মাধ্যমে নিযুক্ত হওয়া সমস্ত শিক্ষকদের আদৌ সঠিক পরীক্ষা পদ্ধতি অবলম্বন করে নিয়োগ করা হয়েছিল কিনা সে বিষয়ে রয়েছে বিস্তার প্রশ্ন। সেই কারণেই কলকাতা হাইকোর্টের বিচার প্রতি রাজশেখর মান্থা পরীক্ষার্থীদের সমস্ত ওয়েমার শিট আদালতে পেশ করার আবেদন জানিয়েছিলেন। কিন্তু এখনো পর্যন্ত সেই সমস্ত ওয়েএমআর শিট আদালতের সামনের না আনার কারণে বিচারপতি জানিয়েছেন শীঘ্রই সেই সমস্ত OMR শিট আদালতের জমা না পড়লে রাতারাতি চলে যেতে পারে ৫৯,৫০০ জন শিক্ষকের চাকরি।

হাইকোর্টের রায় প্রসঙ্গে

2016 এর প্যানেলে যাঁরা যাঁরা চাকরি পেয়েছিলেন সবার চাকরি বাতিল করে দেওয়া হয়েছে।

whatsapp logo
About Author
Isha Gupta
Isha Gupta

বিগত প্রায় তিন বছর ধরে ডিজিটাল মিডিয়ায় কাজের সঙ্গে যুক্ত। যেকোনো ধরণের জেনারেল নিউজ লেখায় পারদর্শী।